তাবলীগ জামাত ও মাঝহাবীদের সামনে আহলে হাদিসদের সমালোচনার আড়ালে কি -০১
(আমার লেখা গুলি অনেক আগের ২০১২-১৩ এর ।আবার পোস্ট করলাম সবাইকে পড়ার আমন্ত্রন ও আপনাদের মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম ।)
ভুমিকা
(আমি এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যা অনেকের কাছে সমালোচনা বলে মনে হবে আসলে ইহা কোন সমালোচনা নয় যেঁ ব্যাকটি বা যাহারা করে থাকেন তাদের জবাব স্বরূপ ।আমদের মাঝহাবীদের আত্নরক্ষা মুলক জবাব মাত্র।আর আল্লাহ যদি আমাকে তাউফিক দান করেন তাহলে আমি ইহা অনেক গভীর ও লম্বা আলোচনা করব । আশা করি আপনারা এই অধমের সাথে থাকবেন ।আর কার মনে আঘাত লাগলে তিনারা ঐ সমস্ত ব্যাক্তির বা তাদের সমালোচনা গুলু দেখে তারপর বিবেচনা করবেন যারা আমাদের উপর অভিজুগ করে থাকেন )
বর্তমানে ফেসবুক , ইন্টারনেট ,ব্লগে মুসলিম হয়ে মুসলমান কে যে ভাবে হ্যায়-প্রতিপন্ন করা হচ্ছে বা হইতেছে তা হল মুসলিম উম্মাহকে বিভ্রান্তি করা ছাড়া আর কিছুই না ।যখন মুসলমানরা ভিবিন্ন স্থানে বা দেশে খৃস্টীয় ইয়াহুদী বিজাতীদের আগ্রাসী হাতে নিস্পশিত লাঞ্চিত মা-বোনদের ইজ্জত আব্রু হরন হচ্ছে অন্যদিকে একদল নামদারী মুসলিম ভিবিন্ন ভিবিন্ন ভাবে মাঝহাব মতবাদের ফিকহি মাসয়ালা মাসায়িলের নামে মুসলিম উম্মাহর মাঝে দলাদলি বারাবারি করতে যা তারা এটাকে দীনের বড় খেদমত মনে করে ।
আবার অনেককে দেখা যায়, বর্তমান কঠিন সময়ে যখন মুসলিম উম্মাহ কাফির আগ্রাসী বাহিনী দ্বারা আক্রান্ত, যখন মুর্তাদ শাসকরা ইসলামী শরীয়াতকে রাস্ট্রীয় আইন থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে নতুন মানব রচিত আইন প্রনয়ন করে উম্মাহর বিরুদ্ধে চলছে সর্বগ্রাসী ষড়যন্ত্র, যখন জিহাদ ফরজে আইন সে কথা বললেই বলা হয় জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ মৌলবাদ- তখন ফিকহের বিভিন্ন মুস্তাহাব আমল (যেমনঃ রাফে ইয়াদাইন করা, না করা, আমীন জোরে বলা, আস্তে বলা ইত্যাদি বিষয়ে) নিয়ে খুবই ব্যস্ত, তারা এই ব্যাপারে ইমাম মুজতাহিদের গবেষনা নিয়ে বিতর্ক, বাহাস করে করে তারা মূল কাজের সময় পাচ্ছেন না। তারা তাগুত, কাফির, মুর্তাদ শাসক ও তাদের চেলা-চামুন্ডাদের প্রতিহত করার বদলে তাদের সকল ও শ্রম ব্যয় করছেন বিভিন্ন মুজতাহিদ ইমামের ইজতিহাদ নিয়ে গবেষণা নিয়ে হট্টগোল করতে করতে।আর তাবলীগ জামাত কে নিয়ে তামাশা স্বরূপ ভেজাল আমাল কুফুরী মতবাদ বিদাত ঈমান ধ্বংসকারী জামাত ইত্যাদি বলে অপ্প্রচার চালায় অথচ তার তাদের ঐ সমস্ত দলিল যা তারা ছুড়ে দেয় তা আমাদের কাছে নির্ভর যুগ্য প্রমান আমরা উপস্থাপন করলে তারা তুতাপাখির মত শিখিয়ে দেওয়া কয়েকটা বুলি এগুলা বিদাত কুফুরী ভেজাল এর চাইতে বেশি কিছু জবাব আসেনা (যদি বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুক হন তাহলে ফেসবুকের এই পেজে ঝাপদেন http://www.facebook.com/ KafelaEShabab?bookmark_t=pa ge )
আরেক শ্রেণির মানুষ আছেন, যারা তাদের জানা বুখারী মুসলিম ছাড়া অন্য কিতাবের হাদিস অনুযায়ী কেউ নামাজ আদায় করলে, তাকে হাদিস অস্বীকারকারী সাব্যস্ত করে কাফির প্রমাণ করতে ব্যস্ত! অথচ সেই সব অন্য কিতাবে বর্ণিত হাদিস রেওয়ায়েত মানদণ্ড রাবি সনদ সব কিছুই সহিহ । আল্লাহ ! এই রকম জাহিল ও মূর্খদের হাত থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করুন। শয়তান তাদেরকে মূল শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে ফিরিয়ে রেখে মুসলিম ভাইদের বিরুদ্ধে বাক ও কলম যুদ্ধে লিপ্ত করে দিয়ে মহাআনন্দে আছে।
তার মধ্যে অন্যতম ফেসবুকে মনির হুসাইন(Monir Hossain http://www.facebook.com/ monir.hossain.7186?ref=ts&f ref=ts ) সাইদ আব্দুল্লাহ নাসির (Syed Abdullah Nasir http://www.facebook.com/ syedabdullah.nasir.3?ref=ts &fref=ts )আবু ইব্রাহিম (Abu Ibrahim http://www.facebook.com/ abu.ibrahim.9026?ref=ts&fre f=ts )মাসুদ আহমেদ (Masud Ahmed http://www.facebook.com/ masudahmedctg?ref=ts&fref=t s )মাহবুবুল হক (Mahbubul Hoque http://www.facebook.com/ mahbubul.hoque.s?ref=ts&fre f=ts )
আসলে উম্মাহর এই দুর্যোগের মুহুর্তে ফিকহের এই সব মাসয়ালা নিয়ে মতভেদ,তাহরিকে ইমান তাবলীগ জামাত নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ, সময় ও শ্রম ব্যয় করা একটা বিশাল ব্যাধি। আল্লাহ আমাদেরকে এই ব্যধি থেকে মুক্ত রাখুন।
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে পাকে এরশাদ করেন (তরজমা) “তিনি তোমাদের জন্য সেই দ্বীনই স্থির করেছেন, যার হুকুম দিয়েছিলেন নূহকে এবং (হে রাসূল!) যা আমি ওহীর মাধ্যমে তোমার কাছে পাঠিয়েছি এবং যার হুকুম দিয়েছিলাম ইবরাহীম, মূসা ও ঈসাকে; যে, কায়েম রাখ এই দ্বীন এবং তাতে সৃষ্টি করো না বিভেদ। (তা সত্ত্বেও) মুশরিকদের তুমি যে দিকে ডাকছ তা তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুভার মনে হয়। আল্লাহ তাআলা যাকে ইচ্ছা বাছাই করে নিজের দিকে আকৃষ্ট করেন এবং যে আল্লাহর দিকে রুজু হয় তাকে নিজ দরবার পর্যন্ত পৌঁছার সামর্থ্য দান করেন”।
কুরআন ও সুন্নাহর সুস্পষ্ট বর্ণনা অনুযায়ী নবী ও রাসূলদের মাঝে কোনো বিভেদ ছিল না। তারা পরস্পর অভিন্ন ছিলেন। যদিও শরীয়তের বিধিবিধান সবার এক ছিল না, পার্থক্য ও বিভিন্নতা ছিল। কিন্তু তা ছিল দলিল ভিত্তিক, খেয়ালখুশি ভিত্তিক –(নাউযুবিল্লাহ)- ছিল না। সুতরাং বোঝা গেল, ফুরূ বা শাখাগত বিষয়ে দলিলভিত্তিক মতপার্থক্য বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা নয়।
অথ এব যারা ফুরূ বা শাখাগত বিষয়ে দলিলভিত্তিক মতপার্থক্য বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা মনে করে তারা কুরআন হাদিস তথা রাসুলুল্লাহ্ (সঃ)এর সুন্নাহর বিরুধী মত প্রকাশ করে ইসলামের শত্রুতা পূষন করল ।এতে কি তাদের দ্বীনের খেদমত হল না ক্ষতি ? পাঠকবৃন্দ !! আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল ।
আশা করি কারও অজানা নয় যে, দাউদ আ. ছিলেন আল্লাহর নবী। তাঁর পুত্র সুলায়মান আ.ও নবী ছিলেন। এক মোকদ্দমার রায় সম্পর্কে দুজনের মাঝে ইজতিহাদগত মতপার্থক্য হল। আল্লাহ তাআলা কুরআন মজীদে তাদের মতপার্থক্যের দিকে ইঙ্গিত করেছেন এবং সুলায়মান আ.-এর ইজতিহাদ যে তাঁর মানশা মোতাবেক ছিল সেদিকেও ইশারা করেছেন। তবে পিতাপুত্র উভয়ের প্রশংসা করেছেন। তো এখানে ইজতিহাদের পার্থক্য হয়েছে, কিন্তু বিভেদ হয়নি। এই পার্থক্যের আগেও যেমন পিতাপুত্র দুইজনই নবী ছিলেন, তেমনি পার্থক্যের পরও। (দেখুন : সূরা আম্বিয়া (২১) : ৭৮-৭৯) তাফসীরে ইবনে কাসীর, তাফসীরে কুরতুবী (১১/৩০৭-৩১৯) ও অন্যান্য তাফসীরের কিতাব দেখে নেওয়া যায়।
_____________________***** _______________________
আপনাদের কে পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষা করার অনুরুধ রইল
ভুমিকা
(আমি এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যা অনেকের কাছে সমালোচনা বলে মনে হবে আসলে ইহা কোন সমালোচনা নয় যেঁ ব্যাকটি বা যাহারা করে থাকেন তাদের জবাব স্বরূপ ।আমদের মাঝহাবীদের আত্নরক্ষা মুলক জবাব মাত্র।আর আল্লাহ যদি আমাকে তাউফিক দান করেন তাহলে আমি ইহা অনেক গভীর ও লম্বা আলোচনা করব । আশা করি আপনারা এই অধমের সাথে থাকবেন ।আর কার মনে আঘাত লাগলে তিনারা ঐ সমস্ত ব্যাক্তির বা তাদের সমালোচনা গুলু দেখে তারপর বিবেচনা করবেন যারা আমাদের উপর অভিজুগ করে থাকেন )
বর্তমানে ফেসবুক , ইন্টারনেট ,ব্লগে মুসলিম হয়ে মুসলমান কে যে ভাবে হ্যায়-প্রতিপন্ন করা হচ্ছে বা হইতেছে তা হল মুসলিম উম্মাহকে বিভ্রান্তি করা ছাড়া আর কিছুই না ।যখন মুসলমানরা ভিবিন্ন স্থানে বা দেশে খৃস্টীয় ইয়াহুদী বিজাতীদের আগ্রাসী হাতে নিস্পশিত লাঞ্চিত মা-বোনদের ইজ্জত আব্রু হরন হচ্ছে অন্যদিকে একদল নামদারী মুসলিম ভিবিন্ন ভিবিন্ন ভাবে মাঝহাব মতবাদের ফিকহি মাসয়ালা মাসায়িলের নামে মুসলিম উম্মাহর মাঝে দলাদলি বারাবারি করতে যা তারা এটাকে দীনের বড় খেদমত মনে করে ।
আবার অনেককে দেখা যায়, বর্তমান কঠিন সময়ে যখন মুসলিম উম্মাহ কাফির আগ্রাসী বাহিনী দ্বারা আক্রান্ত, যখন মুর্তাদ শাসকরা ইসলামী শরীয়াতকে রাস্ট্রীয় আইন থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে নতুন মানব রচিত আইন প্রনয়ন করে উম্মাহর বিরুদ্ধে চলছে সর্বগ্রাসী ষড়যন্ত্র, যখন জিহাদ ফরজে আইন সে কথা বললেই বলা হয় জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ মৌলবাদ- তখন ফিকহের বিভিন্ন মুস্তাহাব আমল (যেমনঃ রাফে ইয়াদাইন করা, না করা, আমীন জোরে বলা, আস্তে বলা ইত্যাদি বিষয়ে) নিয়ে খুবই ব্যস্ত, তারা এই ব্যাপারে ইমাম মুজতাহিদের গবেষনা নিয়ে বিতর্ক, বাহাস করে করে তারা মূল কাজের সময় পাচ্ছেন না। তারা তাগুত, কাফির, মুর্তাদ শাসক ও তাদের চেলা-চামুন্ডাদের প্রতিহত করার বদলে তাদের সকল ও শ্রম ব্যয় করছেন বিভিন্ন মুজতাহিদ ইমামের ইজতিহাদ নিয়ে গবেষণা নিয়ে হট্টগোল করতে করতে।আর তাবলীগ জামাত কে নিয়ে তামাশা স্বরূপ ভেজাল আমাল কুফুরী মতবাদ বিদাত ঈমান ধ্বংসকারী জামাত ইত্যাদি বলে অপ্প্রচার চালায় অথচ তার তাদের ঐ সমস্ত দলিল যা তারা ছুড়ে দেয় তা আমাদের কাছে নির্ভর যুগ্য প্রমান আমরা উপস্থাপন করলে তারা তুতাপাখির মত শিখিয়ে দেওয়া কয়েকটা বুলি এগুলা বিদাত কুফুরী ভেজাল এর চাইতে বেশি কিছু জবাব আসেনা (যদি বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুক হন তাহলে ফেসবুকের এই পেজে ঝাপদেন http://www.facebook.com/
আরেক শ্রেণির মানুষ আছেন, যারা তাদের জানা বুখারী মুসলিম ছাড়া অন্য কিতাবের হাদিস অনুযায়ী কেউ নামাজ আদায় করলে, তাকে হাদিস অস্বীকারকারী সাব্যস্ত করে কাফির প্রমাণ করতে ব্যস্ত! অথচ সেই সব অন্য কিতাবে বর্ণিত হাদিস রেওয়ায়েত মানদণ্ড রাবি সনদ সব কিছুই সহিহ । আল্লাহ ! এই রকম জাহিল ও মূর্খদের হাত থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করুন। শয়তান তাদেরকে মূল শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে ফিরিয়ে রেখে মুসলিম ভাইদের বিরুদ্ধে বাক ও কলম যুদ্ধে লিপ্ত করে দিয়ে মহাআনন্দে আছে।
তার মধ্যে অন্যতম ফেসবুকে মনির হুসাইন(Monir Hossain http://www.facebook.com/
আসলে উম্মাহর এই দুর্যোগের মুহুর্তে ফিকহের এই সব মাসয়ালা নিয়ে মতভেদ,তাহরিকে ইমান তাবলীগ জামাত নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ, সময় ও শ্রম ব্যয় করা একটা বিশাল ব্যাধি। আল্লাহ আমাদেরকে এই ব্যধি থেকে মুক্ত রাখুন।
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে পাকে এরশাদ করেন (তরজমা) “তিনি তোমাদের জন্য সেই দ্বীনই স্থির করেছেন, যার হুকুম দিয়েছিলেন নূহকে এবং (হে রাসূল!) যা আমি ওহীর মাধ্যমে তোমার কাছে পাঠিয়েছি এবং যার হুকুম দিয়েছিলাম ইবরাহীম, মূসা ও ঈসাকে; যে, কায়েম রাখ এই দ্বীন এবং তাতে সৃষ্টি করো না বিভেদ। (তা সত্ত্বেও) মুশরিকদের তুমি যে দিকে ডাকছ তা তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুভার মনে হয়। আল্লাহ তাআলা যাকে ইচ্ছা বাছাই করে নিজের দিকে আকৃষ্ট করেন এবং যে আল্লাহর দিকে রুজু হয় তাকে নিজ দরবার পর্যন্ত পৌঁছার সামর্থ্য দান করেন”।
কুরআন ও সুন্নাহর সুস্পষ্ট বর্ণনা অনুযায়ী নবী ও রাসূলদের মাঝে কোনো বিভেদ ছিল না। তারা পরস্পর অভিন্ন ছিলেন। যদিও শরীয়তের বিধিবিধান সবার এক ছিল না, পার্থক্য ও বিভিন্নতা ছিল। কিন্তু তা ছিল দলিল ভিত্তিক, খেয়ালখুশি ভিত্তিক –(নাউযুবিল্লাহ)- ছিল না। সুতরাং বোঝা গেল, ফুরূ বা শাখাগত বিষয়ে দলিলভিত্তিক মতপার্থক্য বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা নয়।
অথ এব যারা ফুরূ বা শাখাগত বিষয়ে দলিলভিত্তিক মতপার্থক্য বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা মনে করে তারা কুরআন হাদিস তথা রাসুলুল্লাহ্ (সঃ)এর সুন্নাহর বিরুধী মত প্রকাশ করে ইসলামের শত্রুতা পূষন করল ।এতে কি তাদের দ্বীনের খেদমত হল না ক্ষতি ? পাঠকবৃন্দ !! আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল ।
আশা করি কারও অজানা নয় যে, দাউদ আ. ছিলেন আল্লাহর নবী। তাঁর পুত্র সুলায়মান আ.ও নবী ছিলেন। এক মোকদ্দমার রায় সম্পর্কে দুজনের মাঝে ইজতিহাদগত মতপার্থক্য হল। আল্লাহ তাআলা কুরআন মজীদে তাদের মতপার্থক্যের দিকে ইঙ্গিত করেছেন এবং সুলায়মান আ.-এর ইজতিহাদ যে তাঁর মানশা মোতাবেক ছিল সেদিকেও ইশারা করেছেন। তবে পিতাপুত্র উভয়ের প্রশংসা করেছেন। তো এখানে ইজতিহাদের পার্থক্য হয়েছে, কিন্তু বিভেদ হয়নি। এই পার্থক্যের আগেও যেমন পিতাপুত্র দুইজনই নবী ছিলেন, তেমনি পার্থক্যের পরও। (দেখুন : সূরা আম্বিয়া (২১) : ৭৮-৭৯) তাফসীরে ইবনে কাসীর, তাফসীরে কুরতুবী (১১/৩০৭-৩১৯) ও অন্যান্য তাফসীরের কিতাব দেখে নেওয়া যায়।
_____________________*****
আপনাদের কে পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষা করার অনুরুধ রইল
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন