ইয়াহুদী খৃস্টানদের মুসলিম বিরুধী ভয়াল ষড়যন্ত্র।
ইলেমের মারকাজ দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠিত ইংরেজ ব্রিটিশ ক্ষেদাও আন্দোলনের, বাতিল তথাকতিত আহলে হাদিস কাদিয়ানী বেরলভী শিরিকী বেদাতি ভণ্ডদের বিরুধী উপর বৃত্তি করে । যা আজ একপায়ে দাড়িয়ে আছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের আতঙ্ক হয়ে প্রতিষ্ঠিত থাকবে ইনশাল্লাহ । যারা এই ইংরেজ বেনিয়াদের তারানুর অগ্রণী রাখেন তাদের মধ্যে অন্যতম কাসেম নানুতভী শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান প্রমুখ তারা ছিলেন সকল বাতিল ফিরকার তথা কাদিয়ানী বেরলভী রেজভী তথাকতিত আহলে হাদিসদের আতঙ্ক।আর ঐ সময় ইংরেজদের মদদপুস্ট হয়ে তাদের আত্বপ্রকাশ হয় ।ইতিহাসে পাওয়া যায় তথাকতিত আহলে হাদিসরা তখন এ নামে রেজিস্টেশন করে তা আজো এনামেই পরিচিত ।আর তথাকতিত আহলে হাদিসরা বেরলভীদের সাথে মিলে ইংরেজদের বিপক্ষে জিহাদ করাকে হারাম ফাতওয়া দেই ।তখনি দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগন তথাকতিত আহলে হাদিসদের আমাল আকিদা দেখে তাদের কে বাতিল ফিরকা আক্ষাহিত করেন।তারা হক না এসব গুপন গুমর প্রকাশ করে দেন ।সেই সুবাদে আজ অধ্যাবদী পর্যন্ত শ্ত্রুতা চলে আসছে । সেই শত্রুতার যেরধরে আজও তারা দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগনের উপর নানান মিথ্যারুপ অহেতুক বানুয়াট অপবাদ অভিযুগ করে আসছে । আর এদেরকে উপমহাদেশ থেকে লেজ গুটিয়ে পালানু লাল চামড়ার বিজাতী ইয়াহুদী খৃস্টানরা ইংরেজরা মদদ দিচ্ছে ।তাদের এই দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগনদের কারনে এদেশ চেড়ে যেতে হয়েছে আর সেই দেওবন্দী উলামায়ে কেরমের ঘড়া এই প্রতিষ্ঠান আজও একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে এটা কি তাদের সহ্য হয় ?তাদের কাছ থেকে নুন খেয়ে ফেসবুকে ইন্টারনেটে দেওবন্দী উলামায়ে কেরামের নানান ধরনের কুৎসা চড়িয়ে মুসলিম উম্মাহকে ধুকা দিচ্ছে ।বড়ই পরিতাপের বিষয় এরা মুসলিম নামধারী মুসলমানদের অনুকরন করে ভিবিন্ন পন্থায় তারা তাদের বাতিল ফিরকার প্রচার প্রসার ঘটায়তেছে ।এদের কোন কুরআন হাদিসের জ্ঞান নেই ্তাদের জ্ঞান শুধু ইয়াহুদি খৃস্টানদের মতবাদে ভরা তরজমাকৃত বাংলা ইংরেজী উপর ।এরা শুধু ঐ সমস্ত প্রচার করে যা খৃস্টান ইয়াহুদীরা তাদের শিখিয়ে দেয়।আর এরা দেওবন্দী উলামায়ে কেরামদের উপর অহেতুক অপ্রাসঙ্গিক কিছু অভিযোগ করে কিছু অপ্রাসঙ্গিক আয়াত বা হাদিস দিয়ে দলিল দেয় যার কোন প্রসঙ্গের সাথে মিল নেই । অথচ আপনারা দেখবেন দুইটা কথা বলে শিরিক আর কুফুরী ।মুলত তারা এই দুটা শব্দের আভিধানিক পরিভাশিক অর্থ জানে কিনা যতেষ্ট সন্দেহ আছে !!তাদের দলিল গুলির ব্যাক্ষা দেখলে বুঝা যায় ঐ সমস্ত অভিযুগের সাথে কোন মিল নেই ।তার কোনটার হুকুম মানসুখ বা শানে নুযুলের সাথে সম্পর্ক ।আর অভিযোগ ত দূরে থাক ।আর কুরআন হাদিস যদি এতই সহজ হত তাহলে যুগে যুগে তার ব্যাক্ষাকারির উপর নির্ভর করতেননা বা যুগের মুহাদ্দিস বা যুগের মুফাসসির করে আল্লাহ প্রেরন করতেন না ।
অথএব এই সমস্ত মিথ্যুক আর নিচক সমালচকদের সমালচনায় বিব্রত হওয়ার কোন কারন নেই । এদের কে আয়াত বা হাদিস আরবি লেখে দিলে বা আরবিতে মন্তব্য করলে জবাব তো দূরে থাক তা ধরতে পারেনা । এরা ইলমহীন বাংলা ইংরেজী তরজমা পড়ে আল্লামা সেজেছে ।বাংলা ইংরেজী পড়ে যদি আলেম হওয়া যেত তাহলে ইলম শিক্ষার জন্য মানুষ দুরদেশ পারি দিতনা ।আরবীর ভিতর যে হিকমত ইলম আছে এই মূর্খ কিভাবে বুঝবে ?এরা ত ঐ আয়াতের মেসদাক
من شر الوسواس الخناس الذِي يوسوس في صدور الناس من الجنة والناس.يخدعون الله الَّذِينَ و أمنوا و ما يخدعون الا انفسهم وما يشعرون
এই সমস্ত ব্যাক্তি ঐ হাউজের ব্যাঙ্গ যে হাউজে টাকনু পর্যন্ত পানি ।কুকুরের ঘেউ ঘেও এ চাদের আলোর কোন ক্ষতি হয় না ।আর চামচিকার বকুনিতে সুয্যের কিরনের কি আসে যায়। এরা ইয়াহুদী খৃস্টানদের দালাল পাচাটা গুলাম । তারা ইসলামের কি প্রচার করবে ?তারাত বিজাতিদের ছদ্দবেশে ইসলামের নামে অপ্রচার করে বিজাতিয় এক নতুন ধর্ম সৃষ্টি করতে চাচ্ছে ।তাই ইয়াহুদী খৃস্টানদের মুসলিম বিরুধী ভয়াল ষড়যন্ত্র রুখে দাড়াতে হবে ।
ইলেমের মারকাজ দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠিত ইংরেজ ব্রিটিশ ক্ষেদাও আন্দোলনের, বাতিল তথাকতিত আহলে হাদিস কাদিয়ানী বেরলভী শিরিকী বেদাতি ভণ্ডদের বিরুধী উপর বৃত্তি করে । যা আজ একপায়ে দাড়িয়ে আছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের আতঙ্ক হয়ে প্রতিষ্ঠিত থাকবে ইনশাল্লাহ । যারা এই ইংরেজ বেনিয়াদের তারানুর অগ্রণী রাখেন তাদের মধ্যে অন্যতম কাসেম নানুতভী শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান প্রমুখ তারা ছিলেন সকল বাতিল ফিরকার তথা কাদিয়ানী বেরলভী রেজভী তথাকতিত আহলে হাদিসদের আতঙ্ক।আর ঐ সময় ইংরেজদের মদদপুস্ট হয়ে তাদের আত্বপ্রকাশ হয় ।ইতিহাসে পাওয়া যায় তথাকতিত আহলে হাদিসরা তখন এ নামে রেজিস্টেশন করে তা আজো এনামেই পরিচিত ।আর তথাকতিত আহলে হাদিসরা বেরলভীদের সাথে মিলে ইংরেজদের বিপক্ষে জিহাদ করাকে হারাম ফাতওয়া দেই ।তখনি দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগন তথাকতিত আহলে হাদিসদের আমাল আকিদা দেখে তাদের কে বাতিল ফিরকা আক্ষাহিত করেন।তারা হক না এসব গুপন গুমর প্রকাশ করে দেন ।সেই সুবাদে আজ অধ্যাবদী পর্যন্ত শ্ত্রুতা চলে আসছে । সেই শত্রুতার যেরধরে আজও তারা দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগনের উপর নানান মিথ্যারুপ অহেতুক বানুয়াট অপবাদ অভিযুগ করে আসছে । আর এদেরকে উপমহাদেশ থেকে লেজ গুটিয়ে পালানু লাল চামড়ার বিজাতী ইয়াহুদী খৃস্টানরা ইংরেজরা মদদ দিচ্ছে ।তাদের এই দেওবন্দী উলামায়ে কেরামগনদের কারনে এদেশ চেড়ে যেতে হয়েছে আর সেই দেওবন্দী উলামায়ে কেরমের ঘড়া এই প্রতিষ্ঠান আজও একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে এটা কি তাদের সহ্য হয় ?তাদের কাছ থেকে নুন খেয়ে ফেসবুকে ইন্টারনেটে দেওবন্দী উলামায়ে কেরামের নানান ধরনের কুৎসা চড়িয়ে মুসলিম উম্মাহকে ধুকা দিচ্ছে ।বড়ই পরিতাপের বিষয় এরা মুসলিম নামধারী মুসলমানদের অনুকরন করে ভিবিন্ন পন্থায় তারা তাদের বাতিল ফিরকার প্রচার প্রসার ঘটায়তেছে ।এদের কোন কুরআন হাদিসের জ্ঞান নেই ্তাদের জ্ঞান শুধু ইয়াহুদি খৃস্টানদের মতবাদে ভরা তরজমাকৃত বাংলা ইংরেজী উপর ।এরা শুধু ঐ সমস্ত প্রচার করে যা খৃস্টান ইয়াহুদীরা তাদের শিখিয়ে দেয়।আর এরা দেওবন্দী উলামায়ে কেরামদের উপর অহেতুক অপ্রাসঙ্গিক কিছু অভিযোগ করে কিছু অপ্রাসঙ্গিক আয়াত বা হাদিস দিয়ে দলিল দেয় যার কোন প্রসঙ্গের সাথে মিল নেই । অথচ আপনারা দেখবেন দুইটা কথা বলে শিরিক আর কুফুরী ।মুলত তারা এই দুটা শব্দের আভিধানিক পরিভাশিক অর্থ জানে কিনা যতেষ্ট সন্দেহ আছে !!তাদের দলিল গুলির ব্যাক্ষা দেখলে বুঝা যায় ঐ সমস্ত অভিযুগের সাথে কোন মিল নেই ।তার কোনটার হুকুম মানসুখ বা শানে নুযুলের সাথে সম্পর্ক ।আর অভিযোগ ত দূরে থাক ।আর কুরআন হাদিস যদি এতই সহজ হত তাহলে যুগে যুগে তার ব্যাক্ষাকারির উপর নির্ভর করতেননা বা যুগের মুহাদ্দিস বা যুগের মুফাসসির করে আল্লাহ প্রেরন করতেন না ।
অথএব এই সমস্ত মিথ্যুক আর নিচক সমালচকদের সমালচনায় বিব্রত হওয়ার কোন কারন নেই । এদের কে আয়াত বা হাদিস আরবি লেখে দিলে বা আরবিতে মন্তব্য করলে জবাব তো দূরে থাক তা ধরতে পারেনা । এরা ইলমহীন বাংলা ইংরেজী তরজমা পড়ে আল্লামা সেজেছে ।বাংলা ইংরেজী পড়ে যদি আলেম হওয়া যেত তাহলে ইলম শিক্ষার জন্য মানুষ দুরদেশ পারি দিতনা ।আরবীর ভিতর যে হিকমত ইলম আছে এই মূর্খ কিভাবে বুঝবে ?এরা ত ঐ আয়াতের মেসদাক
من شر الوسواس الخناس الذِي يوسوس في صدور الناس من الجنة والناس.يخدعون الله الَّذِينَ و أمنوا و ما يخدعون الا انفسهم وما يشعرون
এই সমস্ত ব্যাক্তি ঐ হাউজের ব্যাঙ্গ যে হাউজে টাকনু পর্যন্ত পানি ।কুকুরের ঘেউ ঘেও এ চাদের আলোর কোন ক্ষতি হয় না ।আর চামচিকার বকুনিতে সুয্যের কিরনের কি আসে যায়। এরা ইয়াহুদী খৃস্টানদের দালাল পাচাটা গুলাম । তারা ইসলামের কি প্রচার করবে ?তারাত বিজাতিদের ছদ্দবেশে ইসলামের নামে অপ্রচার করে বিজাতিয় এক নতুন ধর্ম সৃষ্টি করতে চাচ্ছে ।তাই ইয়াহুদী খৃস্টানদের মুসলিম বিরুধী ভয়াল ষড়যন্ত্র রুখে দাড়াতে হবে ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন